নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও নেপালের বাণিজ্য মন্ত্রীর বৈঠক : বাণিজ্য সম্প্রসারণে আলোচনা

newsdesk
newsdesk newsdesk
প্রকাশিত: ১:২৪ পূর্বাহ্ন, ২৪ মার্চ ২০২৪ | আপডেট: ৩:৪৭ অপরাহ্ন, ১৮ মে ২০২৪

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি  ও নেপালের বাণিজ্য মন্ত্রী দামোদার ভান্ডারীর সঙ্গে আজ নেপালের স্থানীয় একটি হোটেলে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। 
বৈঠকে তারা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ করে স্থলপথে বাংলাবান্ধা ও কাকরভিটার মধ্যে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়। 
প্রতিমন্ত্রী আজ সকালে নেপালের 'কাকরভিটা স্থলবন্দর' পরিদর্শন করেন। তিনি কাকরভিটা থেকে ভদ্রাপুর বিমানবন্দর দিয়ে কাঠমান্ডুতে পৌঁছেন। কাকরভিটা স্থলবন্দর বাংলাদেশের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর থেকে ৩৭কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। এই ৩৭ কিলোমিটার ভূখন্ড ভারতের অংশ। ভারতের ৩৭ কিলোমিটার ভূমি সরাসরি ব্যবহার করে কিভাবে নেপাল বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এই রুটটি সরাসরি ব্যবহারে বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল একসঙ্গে কাজ করবে।
এসময় অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী, নেপালে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সালাউদ্দিন রোমান চৌধুরী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মুন্সী মো. মনিরুজ্জামান, বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালনা বোর্ডের খন্ডকালীন সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ ভূঁইয়া এবং স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এম হাসান আলী উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী শুক্রবার পঞ্চগড় জেলার ‘বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর’ দিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার ফুলবাড়ী স্থলবন্দর হয়ে ভুটানের ফুন্টসিলিং সীমান্ত পরিদর্শনে যান।
ভুটানের ফুন্টসিলিং সীমান্তে প্রতিমন্ত্রীকে স্বাগত জানান ফুন্টসিলিংয়ের গভর্ণর কারমি জারমি। ফুন্টসিলিং সীমান্ত থেকে তারা ‘পাসাখা স্থলবন্দর’ পরিদর্শনে যান। তারা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কথা বলেন। 
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা করেন। বাংলাবান্ধা থেকে ভুটানের ফুন্টসিলিঙ সীমান্ত এলাকার দূরত্ব ১৪২ কিলোমিটার।