রাঙামাটির ৩নং সাপছড়ি ইউপির ২নং ওয়ার্ডে মেম্বার প্রার্থী রিটন বড়ুয়া জনপ্রিয়তার শীর্ষে

আব্দুল্লাহ আল মামুন,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি
আব্দুল্লাহ আল মামুন,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মামুন,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১০:০০ অপরাহ্ন, ২২ ডিসেম্বর ২০২১ | আপডেট: ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন, ১৮ মে ২০২৪

আসন্ন চতুর্থ ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে রাঙামাটি পার্বত্য জেলার সদর উপজেলার ৩নং সাপছড়ি ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে মোরগ প্রতীকে মেম্বার প্রার্থী হিসেবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন রিটন বড়ুয়া(বর্তমান মেম্বার)।

মঙ্গলবার(২১ ডিসেম্বর) সরেজমিনে এলাকার ২নং ওয়ার্ড ঘুরে এ চিত্র পরিলক্ষিত হয়েছে। সাধারণ মানুষের কাছে বর্তমান মেম্বার হিসেবে তিনি অত্যন্ত আস্থাভাজন ব্যাক্তি হিসেবে সু-পরিচিত। দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন তিনি। এবারও জনগণ তাঁকে নির্বাচিত করলে তাদের সেবায় নিজেকে ব্যাস্ত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তিনি।সাধ্য অনুযায়ী সাহায্য করেছেন ও করছেন সাধারণ মানুষকে।

তিনি নিজেকে মানব সেবায় উৎসর্গ করে দিতে চান। স্থানীয়রা বলেন, তিনি সবসময় এলাকার সকল বিপদে আপদে জনসাধারণের পাশে এগিয়ে আসেন। রাত-দিন যখনই চাই আমরা তাকে পাশে পাই।

আসন্ন ২৬ডিসেম্বর রাঙামাটি সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পাহাড়ি-বাঙালী দলমত নির্বিশেষে উন্নয়নের স্বার্থে সমাজসেবক রিটন বড়ুয়াকে ২নং ওয়ার্ডে পূণরায় মেম্বার হিসেবে দেখতে চান এলাকাবাসী। রিটন বড়ুয়া(বর্তমান মেম্বার) বলেন, জনগণ আমাকে মেম্বার নির্বাচিত করায় জনগনের সেবায় নিয়েজিত থেকে এলাকার উন্নয়নের সুযোগ পেয়েছি। দেড় কোটি টাকায় সাপছড়ি পাড়ায় ১কিঃ মিঃ রাস্তাসহ এলাকার ৩টি রাস্তা নির্মাণ করে দিয়েছি।

২টি কালভার্ট নির্মাণ, ৭০টির অধীক রিং ওয়েল ও ডীপ টিউব ওয়েল বসানো হয়েছে। মানিকছড়ি বাজারে ১০লক্ষ টাকা ব্যায়ে ওয়াশ ব্লক নির্মান করে দিয়েছি। ২টি যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করে দিয়েছি। করোনাকালীন শতভাগ ভিজিএফ কার্ড প্রদান করা হয়েছে। এলাকার বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মাতৃকালিন ভাতা, গর্ভ ভাতা শতভাগ ও বিধবা ভাতা শতকরা ৭৫ভাগ নিশ্চিত করা হয়েছে। ৭৮স্বামী পরিত্যাক্তা পরিবারকে ভিজিডি কার্ড করে দিয়েছি।

৩০টি সোলার সিস্টেম লাইটের ব্যাবস্থা করে দিয়েছি। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রীর দেয়া আশ্রয়ন প্রকল্পের ৪০টি উপহার ঘর এলাকার বিধবা, হত-দরীদ্র অসহায় ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য স্বচ্ছতার সাথে নির্মাণে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেছি। যৌথখামার এলাকায় জিএফএস'র লাইন দিয়ে ১০০পরিবারের প্রত্যেক ঘরে ঘরে সুপেয় পানির ব্যাবস্থা করে দিয়েছি। এবারও জনগণ আমাকে মেম্বার নির্বাচিত করলে বর্তমান মেম্বার হিসেবে পূর্বের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এলাকার অসম্পূর্ণ কাজ গুলি শতভাগ সম্পন্ন করতঃ বর্তমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আপ্রাণ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবো।

এবারও জনগণ আমাকে নির্বাচিত করলে উন্নয়নমূলক কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আমার ২নং ওয়ার্ডকে একটি উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিণত করবো। তিনি বলেন, আমার স্বপ্ন এলাকাবাসীর সেবা করা।এলাকার বিভিন্ন সমাজ উন্নয়ন মূলক জনহিতকর কাজে নিজেকে নিয়োজিত রেখে সুখে দুঃখে পাশে থাকতে আবারও এলাকাবাসীর সমর্থন চাই। এজন্য আপনাদের সবার দোয়া-আশির্বাদ ও ভালোবাসাপূর্ণ সমর্থন একান্তভাবে কামনা করছি।